Wikipedia
Search results
Saturday, 16 May 2020
সরকারী-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পিআরও পদে প্রকৃত সাংবাদিক নিয়োগ করতে হবে
পিআরও কি? সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত দুদিন আগে এই সংক্রান্ত একটি পোষ্ট করায় কমেন্টস ও ইনবক্সে পিআরও সম্পর্কে কেউ কেউ জানতে চেয়েছেন। পিআরও হচ্ছে পাবলিক রিলেশন অফিসার কিংবা জনসংযোগ কর্মকর্তা ।
সরকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমুহে জনগুরুত্বপূর্ন পদ এটি। সাংবাদিকরাই এই খন্ডকালীন কাজে নিয়োগ পাওয়ার কথা। কিন্তু বাস্তবে ঘটছে তার উল্টো। পদটিতে নিয়োগ প্রদান করা হলে সারাদেশে কয়েক হাজার সাংবাদিকের কর্মসংস্থান নিশ্চিত হতো বলে বিএমএসএফ মনে করছে।
যেভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আইনী জটিলতা এড়াতে আইনজীবিদের লিগ্যাল এ্যাডভাইজার হিসেবে নিয়োগ করা হয়। তেমনি জনগন ও মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত রাখতে সাংবাদিকদের মধ্য থেকে পিআরও নিয়োগের বিধান রয়েছে।
ধরুন, একজন সাংবাদিক হবেন এমপি, মেয়র, চেয়ারম্যান কিংবা কোন কোম্পানীর পিআরও। চলমান ব্যবস্থাপনায় এখনও কিছু কিছু এলাকায় এসব নেতাদের কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের হয়ে ব্যক্তি পর্যায়ে কাজ করছেন। সেক্ষেত্রে কোথাও কোথাও দালালখ্যাতি পেয়েছেন অনেকে। যদি একই কাজ নির্ধারিত প্রক্রিয়ায় করা হয় তবে এটি পেশাগত কাজ বলেও বিবেচিত হবে।
কিন্তু কালক্রমে সাংবাদিকদের জন্য নির্ধারিত এইপদটিতে ভিন্নপেশার লোকজন অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছে। শতকরা ৫ ভাগ সাংবাদিকও পেশাটিতে নেই।
প্রতিষ্ঠানগুলোর কিছু দূর্ণীতিবাজরা সাংবাদিকদের কাছ থেকে দূরে থাকতে সাধারণ কোটা থেকেই পদটিতে নিয়োগ দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন। আবারো তৃণমূল থেকে সাংবাদিকরা সক্রিয় হলে ফিরে আসতে পারে পেশার আধিপত্য।
দেশের প্রতিষ্ঠান গুলোতে পিআরও পদে প্রকৃত সাংবাদিক নিয়োগ করা হলে সম্মানজনক বেতনে কাজ করতে পারবে দেশের কয়েক হাজার সাংবাদিক। পিআরও কেবলমাত্র সরকারী প্রতিষ্ঠানেই নয়। বেসরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে জনগনের সাথে সম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে অন্যসব পদের মত এই পদটিতে সাংবাদিককে পিআরও হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে।
বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ২০১৩ সাল থেকে দাবিটি বাস্তবায়নের জন্য দেশব্যাপী জনমত তৈরী করে চলছে। ইতিমধ্যে এই দাবিটি বাস্তবায়নের জন্য দেশের সাংবাদিকরা ঐক্যমত পোষন করে কাজ করছে। দাবিটি বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের প্রয়োজন সজাগ-সচেতন থাকা। মনে রাখতে হবে, সাংবাদিকের নিজস্ব এই পদটি আজ অন্য পেশার লোকের দখলে।
লেখক: আহমেদ আবু জাফর, সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম- বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি ০১৭১২৩০৬৫০১, মে ১৬, ২০২০ খ্রী:।
Tuesday, 12 May 2020
কানাইঘাটে আরো ওএকজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত,,
কানাইঘাটে
আরোও একজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে কানাইঘাটে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৩ জনে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ি ৮নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়নের নারাইনপুর গ্রামে।
মঙ্গলবার কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডা. শেখ শরফুদ্দিন নাহিদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এ ব্যাপারে ৮ নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অাব্বাস উদ্দিন বলেন, অাক্রান্ত ব্যক্তি হবিগঞ্জ ফেরত মাসুক উদ্দিন আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামের মৃত আরজান আলীর পুত্র। তিনি হবিগঞ্জ ধান কাটতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি বাড়ীতে অাসেন।
এর আগে উপজেলার ৭নং দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নের লামারতালুক গ্রামের ফারুক আহমদ নামের এক ব্যক্তির করোনা পজেটিভ আসলে তার বাড়ি লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
এদিকে, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের কানাইঘাটের আহমদ হোসেন নামের এক ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি কানাইঘাট থানার একটি হত্যা মামলায় গত দুই মাস ধরে জেল-হাজতে ছিলেন। মৃত ব্যক্তি উপজেলার বানীগ্রাম ইউপির গড়াইগ্রামের মৃত আয়ুব আলীর পুত্র।
আরোও একজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে কানাইঘাটে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৩ জনে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ি ৮নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়নের নারাইনপুর গ্রামে।
মঙ্গলবার কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডা. শেখ শরফুদ্দিন নাহিদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এ ব্যাপারে ৮ নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অাব্বাস উদ্দিন বলেন, অাক্রান্ত ব্যক্তি হবিগঞ্জ ফেরত মাসুক উদ্দিন আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামের মৃত আরজান আলীর পুত্র। তিনি হবিগঞ্জ ধান কাটতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি বাড়ীতে অাসেন।
এর আগে উপজেলার ৭নং দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নের লামারতালুক গ্রামের ফারুক আহমদ নামের এক ব্যক্তির করোনা পজেটিভ আসলে তার বাড়ি লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
এদিকে, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের কানাইঘাটের আহমদ হোসেন নামের এক ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি কানাইঘাট থানার একটি হত্যা মামলায় গত দুই মাস ধরে জেল-হাজতে ছিলেন। মৃত ব্যক্তি উপজেলার বানীগ্রাম ইউপির গড়াইগ্রামের মৃত আয়ুব আলীর পুত্র।
কানাইঘাটে আরো একজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত,,
কানাইঘাটে আরো
ও একজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে কানাইঘাটে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৩ জনে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ি ৮নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়নের নারাইনপুর গ্রামে।
মঙ্গলবার কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডা. শেখ শরফুদ্দিন নাহিদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এ ব্যাপারে ৮ নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অাব্বাস উদ্দিন বলেন, অাক্রান্ত ব্যক্তি হবিগঞ্জ ফেরত মাসুক উদ্দিন আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামের মৃত আরজান আলীর পুত্র। তিনি হবিগঞ্জ ধান কাটতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি বাড়ীতে অাসেন।
এর আগে উপজেলার ৭নং দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নের লামারতালুক গ্রামের ফারুক আহমদ নামের এক ব্যক্তির করোনা পজেটিভ আসলে তার বাড়ি লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
এদিকে, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের কানাইঘাটের আহমদ হোসেন নামের এক ব্যাক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি কানাইঘাট থানার একটি হত্যা মামলায় গত দুই মাস ধরে জেল-হাজতে ছিলেন। মৃত ব্যক্তি উপজেলার বানীগ্রাম ইউপির গড়াইগ্রামের মৃত আয়ুব আলীর পুত্র।
ও একজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে কানাইঘাটে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৩ জনে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ি ৮নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়নের নারাইনপুর গ্রামে।
মঙ্গলবার কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডা. শেখ শরফুদ্দিন নাহিদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এ ব্যাপারে ৮ নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অাব্বাস উদ্দিন বলেন, অাক্রান্ত ব্যক্তি হবিগঞ্জ ফেরত মাসুক উদ্দিন আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামের মৃত আরজান আলীর পুত্র। তিনি হবিগঞ্জ ধান কাটতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি বাড়ীতে অাসেন।
এর আগে উপজেলার ৭নং দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নের লামারতালুক গ্রামের ফারুক আহমদ নামের এক ব্যক্তির করোনা পজেটিভ আসলে তার বাড়ি লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
এদিকে, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের কানাইঘাটের আহমদ হোসেন নামের এক ব্যাক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি কানাইঘাট থানার একটি হত্যা মামলায় গত দুই মাস ধরে জেল-হাজতে ছিলেন। মৃত ব্যক্তি উপজেলার বানীগ্রাম ইউপির গড়াইগ্রামের মৃত আয়ুব আলীর পুত্র।
Tuesday, 5 May 2020
'মিস্ত্রি বাড়ি ঘর বনাম সাংবাদিকের অধিকার-আহমেদ আবু জাফর
৯৬ সালে আমানউল্লাহ আমান শ্রম প্রতিমন্ত্রী হয়ে প্রথমে সাংবাদিকদের শ্রম আইনের অধীনে নিয়ে কাজটি ভাল করে যাননি।
৪৯ বছর সময়ে দাঁড়িয়ে কখনো সাংবাদিকেরা তথ্য মন্ত্রণালয়, কখনো শ্রম মন্ত্রণালয়ের আওতায়। কী এক আজব দেশ! আসলে এই পেশার সাথে জড়িত দেশের কয়েক হাজার সাংবাদিক আজো খুঁজে পেলোনা তাদের আপন নিবাস।
যেমন: শিক্ষকরা শিক্ষা অধিদপ্তর, কৃষকরা কৃষি অধিদপ্তরে, চৌকিদার- পুলিশেরা স্বরাষ্ট্র, ডাক্তাররা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এমনকি ইমামরা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সাথে সম্পৃক্ত । প্রশ্ন রইলো সাংবাদিকরা কোন মন্ত্রণালয়ের অধীন?
জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহ (১-৭ মে) চলাকালে আপনিও সাংবাদিকদের অধিকার, মর্যাদা ও দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ থাকুন। সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধে শপথ নিন। নিরাপদ সাংবাদিকতার পরিবেশ গড়ে তুলতে পরিকল্পনা ও কৌশল সংগ্রহ করুন।
জানেনতো, সমাজের সকল পেশাজীবীরা আপনারা/ সাংবাদিকদের লেখনী দিয়ে দাবি আদায় করে ঘরে ফিরে গেছেন। বিষয়টি যেমন মিস্ত্রি বাড়ি ঘর ওঠেনা অনেকটা সেরকম।
আপনি সাংবাদিক। তাই নিজ নিজ এলাকায় পেশাগত ঐক্যবদ্ধ থাকুন। বিএমএসএফ'র ১৪ দফা বাস্তবায়নের জন্য আপনার এলাকায় সকলকে নিয়ে কমিটি করুন। আপনি অন্য সংগঠন করেন সমস্যা নেই। বিএমএসএফ সকল সাংবাদিকের কথা বলে।
আপনার এলাকায় পেশার সাথে বিরোধীর তালিকা তৈরী করুন। নিজ আইডিতে অন্তত সাংবাদিকদের দাবি অধিকার নিয়ে আপনিও দু কলম লিখুন...
আপনি সিনিয়র সাংবাদিক হিসেবে নতুন প্রজন্মের সাংবাদিককে অন্তত স্নেহ করতে শিখুন। এমনটি শুরু করলে জুনিয়ররা আপনাকে ভক্তি শুরু করবে। দয়া করে পেশাটিকে আর কলংকিত না করে পেশাটি রক্ষায় আন্তরিক হোন।
বিএমএসএফ'র পাশে থাকুন- সাংবাদিকদের ভালবাসুন...।
আহমেদ আবু জাফর, সাধারণ সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি ০১৭১২৩০৬৫০১। ৫ মে ২০২০।
Subscribe to:
Posts (Atom)